খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, এ দেশের মানুষ এতিমের অর্থ লুণ্ঠনকারীদের আর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় দেখতে চায় না। যাদের হাতে এদেশ ও জাতি নিরাপদ না তাদের ডাকে বাংলার মানুষ আর সাড়া দেবে না। সে কারণেই বিএনপি আজ রাজনৈতিক ভাবে দেউলিয়া হয়ে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করার অপচেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, জনগণ শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগকে পুনরায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় রাখতে চায়। জনগণের এই প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটাতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে। তিনি আরো বলেন, বিএনপি একটি নির্বাচিত সরকারকে উচ্ছেদ করার ষড়যন্ত্র করে গণতন্ত্রকে বিধক্ষস্ত করতে চায়। তাদের এই ষড়যন্ত্রকে মূল উৎপাটন করে জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রের ধারাকে অব্যাহত রাখতে হবে।
গতকাল শনিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় দলীয় কার্যালয় চত্বরে অনুষ্ঠিত খুলনা মহানগর আ’লীগের প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বক্তৃতা করেন খুলনা মহানগর আ’লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা।
মহানগর আ’লীগ দপ্তর সম্পাদক মোঃ মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় এ সময়ে আরো বক্তৃতা করেন অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, শেখ ফারুক হাসান হিটলু, হাফেজ মোঃ শামীম, মোঃ মফিদুল ইসলাম টুটুল, কাউন্সিলর শেখ মোঃ গাউসুল আযম, তসলিম আহমেদ আশা, সফিকুর রহমান পলাশ, নূরীনা রহমান বিউটি, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল।
এ সময়ে আওয়ামী লীগ নেতা মলিক আবিদ হোসেন কবির, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক আলমগীর কবির, শেখ মোঃ আনোয়ার হোসেন, প্যানেল মেয়র আলী আকবর টিপু, মোঃ শাহজাদা, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, কাউন্সিলর শামছ্জ্জুামান মিয়া স্বপন, কামরুল ইসলাম বাবলু, নুর মোহাম্মদ শেখ, মোজাম্মেল হক হাওলদার, মাহবুবুল আলম বাবলু মোলা, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, বীর মুক্তিাযোদ্ধা কাউন্সিলর মুন্সি আব্দুল ওয়াদুদ, মনিরুজ্জামান খান খোকন, এস এম আকিল উদ্দিন, কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ বিকু, মাহফুজুর রহমান লিটন, আমেনা হালিম বেবী, কণিকা সাহা ও রেকসোনা কালাম লিলি, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ মোতালেব মিয়া, এড. এ কে এম শাহজাহান কচি, রনজিত কুমার ঘোষ, এম এ নাসিম, অধ্যাপক এ বি এম আদেল মুকুল, শবনম সাবা, জেসমিন সুলতানা শম্পা, নুর জাহান রুমী, মীর বরকত আলী, মোঃ আমির হোসেন, মোঃ রাজ্জাক হোসেন, মোঃ রুহুল আমিন খান, আলী আকবর মাতুবক্ষর, এড. শামীম আহমেদ পলাশ, নজিবুল ইসলাম নজিব, শেখ আবিদ উলাহ, মোঃ নুর ইসলাম, শেখ জাহিদুল ইসলাম, শেখ জাহিদুল হক, চ ম মুজিবর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুন্সি আইয়ুব আলী, শেখ আব্দুল আজিজ, মঈনুল ইসলাম নাসির, জামিরুল হুদা জহর, চৌধুরী মিনহাজ উজ জামান সজল, ফেরদৌস হোসেন লাবু, বাবুল সরদার বাদল, আব্দুল হাই পলাশ, এড. ফারুক হোসেন, মোঃ ফয়েজুল ইসলাম টিটো, নজরুল ইসলাম তালুকদার, মোঃ শিহাব উদ্দিন, এড. শামীম আহমেদ পলাশ, আতাউর রহমান শিকদার রাজু, মোঃ আজম খান, শেখ এশারুল হক, ওহিদুল ইসলাম পলাশ, মুন্সি সেলিম হোসেন, সরদার আব্দুল হালিম, শেখ মোঃ রুহুল আমিন, মীর মোঃ লিটন, মোঃ জাকির হোসেন, মোঃ মোতালেব মিয়া, ইউসুফ আলী খান, এস এম হাফিজুর রহমান হাফিজ, রোজী ইসলাম নদী, কবীর পাঠান, আফরোজা জেসমিন বিথী, আইরিন চৌধুরী নীপা, নাসরিন ইসলাম তন্দ্রা, শওকাত হোসেন, মোঃ তাজুল ইসলাম, আব্দুস সালাম ফারাজী, কামরুল ইসলাম, মোঃ জিলহজ্ব হাওলাদার, মোঃ শহীদুল হাসান, মাসুদ হাসান সোহান, জব্বার আলী হীরা, জহির আবক্ষাস, ইখতিয়ার উদ্দিন মোলা, ইবনুল হাসান, মাহমুদুর রহমান রাজেস, শংকর কুন্ডু, ওমর কামালসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সমাবেশ শেষে এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিল নগরীর শিববাড়ি মোড় ঘুরে দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।