শেষ হয়েছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) একাদশ আসরের প্লেয়ার্স ড্রাফট। ড্রাফটে ১৮৮ জন স্থানীয় খেলোয়াড়কে ভাগ করা হয়েছিল ৬ ক্যাটাগরিতে। সেখান থেকে দল গঠনের কাজ এগিয়ে নিয়েছে বিপিএলের সাত ফ্রাঞ্চাইজি। তবে দেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে থেকে জাতীয় দলের দুজন দলই পাননি। টানা দুই আসরেই ড্রাফটে অবিক্রিত থেকে গেলেন মুমিনুল, প্রথমবার ড্রাফটে দল পেলেন না মোসাদ্দেক হোসেনও।
টানা দ্বিতীয় বারের মতো বিপিএল প্লেয়ার ড্রাফট থেকে অবিক্রিত রয়ে গেলেন মুমিনুল হক। তিনি ছিলেন ড্রাফটের ‘সি’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়। একই ক্যাটাগরি ‘সি’–তে থাকা মোসাদ্দেক হোসেনও ড্রাফট শেষে অবিক্রিত রয়েছেন। সর্বশেষ আসরে তিনি খেলেছেন দুর্দান্ত ঢাকার হয়ে। যদিও এবার দলটি নাম ও মালিকানা পরিবর্তন করে এসেছে। গত আসরে অলরাউন্ডার মোসাদ্দেক ৯ ম্যাচ খেলে বলার মতো পারফরম্যান্স দেখাতে পারেননি। ৯ ম্যাচে মাত্র ৯১ রান এবং ৩টি উইকেট পেয়েছেন।
উল্লেখ্য, ৭ দলের অংশগ্রহণে আগামী ২৭ ডিসেম্বর পর্দা উঠতে যাচ্ছে বিপিএলের ১১তম আসরের। যেখানে ৭টি দলের ৪টি পুরনো ও বাকি ৩টি দলের মালিকানায় পরিবর্তন এসেছে। এবারের আসরে ফ্রাঞ্চাইজি গুলো স্থানীয় ১৮৮ জন ও বিদেশি ৪৩৪ জন খেলোয়াড় থেকে দলভারি করবে।