যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন যে, চীনের ওপর আরোপিত ১৪৫% শুল্ক উল্লেখযোগ্য হারে কমানো হবে, তবে তা শূন্যে নামবে না। তিনি বলেন, “এটি অনেক বেশি। নতুন শুল্ক ততটা উঁচু হবে না, এমনকি এর ধারে-কাছেও হবে না।” এই সিদ্ধান্তের ফলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নতি হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট পূর্বে মন্তব্য করেছিলেন যে, বর্তমান শুল্ক দুই দেশের বাণিজ্য কার্যক্রম কার্যকরভাবে বন্ধ করে দিয়েছে। এদিকে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, “বাণিজ্যযুদ্ধ সব দেশের বৈধ অধিকার ও স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করে, বহুপক্ষীয় বাণিজ্য ব্যবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং বিশ্ব অর্থনৈতিক শৃঙ্খলাকে প্রভাবিত করে।”
উল্লেখযোগ্যভাবে, ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্তের ফলে মার্কিন শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে, যেখানে S&P 500 সূচক ২.৫% বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে, অর্থনীতির অন্যান্য চ্যালেঞ্জ যেমন সরবরাহ শৃঙ্খল ও মুদ্রাস্ফীতি এখনও বিদ্যমান।