যশোর সদরের কাশিমপুর ইউনিয়নের ডহেরপাড়া গ্রামে সবজি চাষিদের একাংশের মধ্যে সৌরচালিত সেচ পাম্প হস্তান্তর করেছে হেইপার ইন্টারন্যাশনাল ও জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশন। বৃহস্পতিবার সকালে ওই গ্রামের মিস্ত্রিপাড়া এলাকায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সুশান্ত কুমার তরফদার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হেইপার ইন্টারন্যাশনালের দক্ষিণ এশিয় সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নিনা যোশি, কান্ট্রি ডিরেক্টর নুরুন্নাহার, জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের প্রকল্প পরিচালক কাজী মাজেদ নওয়াজ। সভাপতিত্ব করেন কাশিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম।
দেশের সর্বমোট চাহিদার ৭০ শতাংশ সবজি উৎপাদন হয় যশোরে। সবজির অন্যতম মোকাম সাতমাইল বারিনগর হাট। এর আশেপাশের তিনটি ইউনিয়নে মূলত এসব সবজির চাষ। কিন্তু সম্প্রতি তীব্র তাপদাহে গাছের বৃদ্ধির সাথে সাথে কমেছে উৎপাদনও। এ অবস্থায় সেচের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে চাষিদের। এতে করে চাষের খরচ বেড়েছে আরও। এ অবস্থায় চাষের ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখতে সৌরশক্তির সেচযন্ত্রের সহায়তা পেয়েছেন যশোর সদর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ডহেরপাড়া গ্রামের মিস্ত্রিপাড়া এলাকার সবজিচাষিরা। এতে তাদের বিদ্যুৎ থাকা না থাকার ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে না। লাগছে না জ্বালানি ডিজেলের খরচও। জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষক শাহাদৎ হোসেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সুশান্ত কুমার তরফদার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হেইপার ইন্টারন্যাশনালের দক্ষিণ এশিয় সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নিনা যোশি, কান্ট্রি ডিরেক্টর নুরুন্নাহার, জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের প্রকল্প পরিচালক কাজী মাজেদ নওয়াজ। সভাপতিত্ব করেন কাশিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম।
দেশের সর্বমোট চাহিদার ৭০ শতাংশ সবজি উৎপাদন হয় যশোরে। সবজির অন্যতম মোকাম সাতমাইল বারিনগর হাট। এর আশেপাশের তিনটি ইউনিয়নে মূলত এসব সবজির চাষ। কিন্তু সম্প্রতি তীব্র তাপদাহে গাছের বৃদ্ধির সাথে সাথে কমেছে উৎপাদনও। এ অবস্থায় সেচের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে চাষিদের। এতে করে চাষের খরচ বেড়েছে আরও। এ অবস্থায় চাষের ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখতে সৌরশক্তির সেচযন্ত্রের সহায়তা পেয়েছেন যশোর সদর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ডহেরপাড়া গ্রামের মিস্ত্রিপাড়া এলাকার সবজিচাষিরা। এতে তাদের বিদ্যুৎ থাকা না থাকার ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে না। জ্বালানি ডিজেলের খরচও লাগছে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কৃষকরা।