সোমবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে হঠাৎ তীব্র দমকা বাতাস সঙ্গে শুরু হয় তুমুল বৃষ্টি। থেমে থেমে চলে মুষলধারে বৃষ্টি। প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে চলে। পূর্ব সুন্দরবনসহ বাগেরহাট সদর, কচুয়া, মোরেলগঞ্জ, শরণখোলাসহ বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে। এ বৃষ্টিকে পুড়ে যাওয়া সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের আমোরবুনিয়া এলাকার জন্য আশীর্বাদ হিসেবে দেখছে বন বিভাগ।
সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মুহাম্মদ নুরুল করিম বলেন, ‘বৃষ্টি সুন্দরবনের জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। বৃষ্টির মধ্যেও আমরা বনে ছিলাম। অগ্নিনির্বাপণে অংশ নেওয়া বনরক্ষী ও বনকর্মীরা এখন আমোরবুনিয়া ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছেন। আমাদের কাছে মনে হয়েছে, বনের মধ্যে এখন আর আগুন নেই। এরপরও বন বিভাগের পক্ষ থেকে ওই এলাকায় বিশেষ নজর রাখা হবে।’