আকাশে উঁকি দিয়েছে সূর্য্য। দেখা মিলেছে রোদের।দিনের বেলায় আগামী ৫-৬ দিন সারা দেশের আকাশে এমন আবহাওয়া বজায় থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবংরাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, মৌসুমের শেষ প্রান্তে এসে আবার ঝরতে পারে বৃষ্টি।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, গেল সপ্তাহের বৃষ্টির পর সারাদেশে তাপমাত্রা দুই থেকে পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমেছে। শৈত্যপ্রবাহ ছড়িয়ে পড়েছে রংপুর বিভাগ ও দেশের পাঁচটি জেলায়। দেশের অন্য এলাকাতেও শীতের তীব্রতা বেড়েছে।
আবহাওয়া অফিস জানায়, শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বাড়তি অংশ হিমালয়ের পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গ এবং এর কাছাকাছি এলাকায় অবস্থান করছে। উপ-মহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বাড়তি অংশ পশ্চিমবঙ্গ ও এর আশপাশের এলাকায় বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
এদিকে দিনাজপুরের হিলিতে গত দু’দিন থেকে তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকার পর শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) আবারও কমেছে ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা। যার জন্য বেড়েছে শীতের প্রকোপ।
এদিকে সকাল থেকে ঘনকুয়াশা কেটে গিয়ে সূর্যের দেখা দিয়েছে। তবে উত্তরের হিমেল বাতাসে জনজীবনে নেমে এসছে স্থবিরতা। বিশেষ করে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষগুলো।
শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল সীতাকুণ্ডে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ।এছাড়া সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল টেকনাফে ২৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
পিএসএন/এমঅাই